জানা যায়, শাহজাদপুর উপজেলার পোতাজিয়া ইউনিয়নের কাকিলামারি গ্রামের দলিল লেখক কামরুজ্জামান মানিকের কন্যা মল্লিকা। তিন বছর আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইনস্টাগ্রামে নিজের একটি ছবি পোস্ট করেন তিনি। সেই ছবি মনে ধরে তুরস্কের যুবক মুস্তফা ফাইকের।
এরপর থেকে শুরু হয় কথা। একপর্যায়ে তাদের মধ্যে চলে ভাবের আদান-প্রদান। পরে শুরু হয় প্রেম। দীর্ঘদিনের প্রেমের পরিণতি দিতে সাড়ে ৪ হাজার কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে গত রবিবার (২ নভেম্বর) বাংলাদেশে আসেন তুরস্কের যুবক মুস্তফা ফাইক। এরপর সোমবার রাতে দুই পরিবারের সম্মতিতে মুস্তফা এবং মল্লিকার বিয়ে সম্পন্ন হয়।
মুস্তফা ফাইক জানান, প্রেমের টানে তিনি বাংলাদেশে এসেছেন। পরিবারের সম্মতিতেই বিয়ে করেছেন মল্লিকাকে। তাকে বিয়ে করতে পেরে তিনি আনন্দিত ও উৎফুল্ল। সেইসঙ্গে বাংলাদেশের মানুষ ও প্রকৃতি অনেক সুন্দর বলে জানিয়েছেন এই যুবক।
অন্যদিকে তিন বছরের সম্পর্ক বিয়েতে পরিণতি পাওয়ায় খুশিতে আত্মহারা মল্লিকাও। ভিসা প্রসেসিং শেষ হলেই তিনি স্বামীর সঙ্গে পাড়ি জমাবেন তুরস্কে। মল্লিকার মা এবং স্বজনরাও এই বিয়ে মেনে নিয়ে আনন্দ প্রকাশ করেছেন।