গত রোববার (২৩ জুলাই) বিকেল ৫টায় উপজেলার ঢাকাদক্ষিণ ইউনিয়নের বারকোট গ্রাম থেকে ওই যুবকের লাশ উদ্ধার করা হয়।
সে সিলেট গোটাটিকরের হানিফ আলীর পুত্র। সে বারকোট গ্রামে তার মায়ের সাথে বসবাস করে আসছিল এবং ঢাকাদক্ষিণ স্ট্যান্ডে মাইক্রোবাস চালাত। পুলিশ প্রাথমিকভাবে আত্মহত্যা বলেও ধারণা করছে।
পরিবারের সদস্যরা জানান, কিছু দিন আগে তার ড্রাইভিং লাইসেন্স, একটি আইফোন মোবাইল এবং কিছু জরুরি কাগজপত্র হারিয়ে যায়। এর পর থেকেই সে অস্বাভাবিক আচরণ করে আসছিল। রোববার বিকেলে সকলের অগোচরে সে ওড়না দিয়ে গলায় ফাঁস দেয়। তাৎক্ষণিক ঘরের লোকজন দেখে গোলাপগঞ্জ মডেল থানা পুলিশকে খবর দেন। পুলিশ লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। পরে ময়না তদন্তের জন্য সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করেন।
লাশ উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন গোলাপগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.রফিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, প্রাথমিক ভাবে আত্মহত্যাই মনে হচ্ছে। তারপরও ময়নাতদন্তের রিপোর্ট আসলে বুঝা যাবে এটি আত্মহত্যা না অন্য কিছু।